>> কি কি কাজ করা হয়?
মূলত Computer এর সাহায্যে করা যায় এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে আদান প্রদান করা যায় এমন যে কোন কিছুই করা সম্ভব এর মাধ্যমে। আরো বলা যায়, আপনার যে কাজের যোগ্যতা রয়েছে সে কাজই করতে পারেন এই পদ্ধতিতে। একেবারে সহজ টাইপিং থেকে শুরু

>>যে বিষয় গুলো না থাকলেই নয়ঃ

*আপনাকে ইংলিশ  ভাল দক্ষতা থাকতে হবে কারন Client দের সাথে ইংলিশ  কথা বলতে হবে এবং ভাল ইংলিশ জানা না থাকলে অনেক সময় কাজ বুঝতেও সমস্যা হতে পারে
টাইপ  ভাল দক্ষ হতে হবে
* মাইক্রোসফট ওয়ার্ড -এক্সেল এর হাল্কা পাতলা কাজ জানতে হবে
skype তে অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে কারন client রা বেশিরভাগ সময়ে skype তে যোগাযোগ করতে পছন্দ করে
কম্পিউটার  ভাল ইন্টারনেট স্পীড থাকতে হবে
ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। 
Local Bank  অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে যারা online currency সাপোর্ট করে যেমন: DBBL.
Online Bank  অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে (কিভাবে খুলবেন বিস্তারিত আমার এই Blog  পাবেন পরবরতী Post )
আর আপনার আগ্রহ এবং ধৈর্য থাকতে হবে এই ২টা সবচেয়ে বেশি জরুরি 
কাজের উপর নির্ভর করে দৈনিক সময় দেয়ার মত সময় থাকতে হবে আপনার কাছে

আজ আপনাদের freelancing সম্পর্কে / টি কথা বলব। প্রথমে বলে নেই আমি কোন freelancing expert নই।ফ্রীলাঞ্ছিং নিয়ে অনেকের অনেক প্রশ্ন আছে। Freelancing এর জগতে যারা একেবারে নতুন তাদের জন্য আমার এই পোস্ট টি অনেক কাজে আসতে পারে। Freelancing  অ্যাকাউন্ট খোলা/ প্রোফাইল সাজানো থেকে শুরু করে হাতে টাকা পাওয়া পর্যন্ত এখানে আলোচনা করা হবে। এই নোটটির ৭৫% আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে এবং বাকি ২৫% বিভিন্ন freelancing ব্লগ এর

                                                       আউটসোর্সিং এর টিপস 

১) প্রথম প্রথম কাজ পেতে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারেতাই, হতাশ না হয়ে বিড বা নিলামে অংশ নিতে হবে
২) শুরুর দিকে যত কম মূল্যে বিড করা হবে কাজ পাওয়ার সম্ভবনা ততই বাড়বে
৩) সম্ভব হলে বিড করার আগেই যদি কাজটি সম্পন্ন করে দেখাতে পারেন এবং গ্রাহক যদি পছন্দ করে তাহলে প্রকল্প প্রাপ্তি অনেকটাই নিশ্চিত